এক অসম্পুর্ন ভাল বাসা এবং
অনলাইনে বসে আছে তুবা, সে জানে আজকে তার একটা রাইটিং প্রতিযোগিতা আছে আর এটা লিখতে হবে ইংরেজিতে তাকে যা আসলেই কষ্ট কর । কারন বাংলাএর থেকে ভাল ইংরেজি জানা তার মত অনেক ছাত্রদের সমস্যা ! আর ইংরেজি ভাল জানা মানুষের যেন এই এলিট চিন্তা ভাব না হয়ে যায় যে ভাল কিছু করলাম আজকের প্রতিযোগিতায় তুবাকে ভাল করতেই হবে কাড়োণ আজকে সে বাংলাদেশ কে রিপ্রেজেন্ট করছে সুত রাং কোন ভুল করা যাবে না । হঠাত তার মনে হল ব্রিটিশ ইংলিশ জানা তান জিনা ম্যাম কে একটা ফোন দেই তিনি হয়ত ভাল বলতে পারবেন । ম্যাম আসলেই এক টা জিনিয়াস ! গড় গড় করে কেমন করে ইংরেজি বলেন মানে তাকায় থাক তে ইচ্ছে করে ! সে কল দেয় । ফোন ধরে নাই আবার ও কল দেয় এই বারো না , তুবার চেহারা তখন ইন্যরকম হয়ে যায় সে ভাবে আসলে ম্যাম কি আমার ফোন ধরবে? হঠাত রিপ্লাই আসে ,তুবা আমি একটু ব্যস্ত তুমি সন্ধেই কল দাও। ম্যাম ! তুবা ম্যাসেজ দেয় আজকে আমার একটা প্রতিযগিতা আছে ইংরেজিতে আপনি সাহায্য করুন । মেসেজ সিন হয় এবং তিনি ফোন দেন । হ্যা বল তুবা? কি জানতে চাও? তুবা জানায় তার আজকে একটা প্রতিযোগিতা আছে সে এখন কিভাবে কি করবে আর কি লিখবে জান তে চাইছে তুবা কিভাবে তাদের প্রশ্নের উত্তর দেবে এইটাই জানতে চায় । আর তখন ম্যাম জানায় তিনি আজকে পারছেন না । তুবা কাদো কাদো হয়ে ফোনে জানায় ম্যাম আজকে না পারলে আমি পারব না আর !ম্যাম এর মন গলে এবং বলেন কি লিখেছ জানাও আমি দেখি কি করতে পারি । তুবা হোয়াটস এপে সব পাঠায় দেয় ম্যাম গ্রামার গুলি ঠিক করে দেন আর জান তে চান তুমি কি লন্ডনের কোথাও এপ্লাই করছ ? হুম এই বলে তুবা জান তে চায় ম্যাম আপ নি ত লন্ডন ছিলেন কেন ফিরে এলেন? তুবার সরল প্রশ্নের উত্তর দিলনা তা ঞ্জি না শুধু হেসে ফোন কেটে দেন। তুবা তার আজ কের প্রতিযোগিতায় ভাল কিছু করবে আশা করছে । প্রতি যোগিতা অনলাইনে এর জন্য সে একটু মান সিক ভাবে ভাল আছে এখন দেখার বিষ্য কি নিয়ে লেখা লিখতে হবে ,
রাত তিন টে , প্রতিযোগিতা চলছে , দেখা গেল ম্যাক্সি মাম ই ইংলিশ আর আমেরিকান প্রতিযোগি ,ভালই প্রতিযগিতা হইল ,তুবার চোখে ঘুম আর সে এখন আর পারছে না কিন্তু এইটা আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা সুতরাং তাকে জিতে আস তে হবে সুত রাং তাকে পারার জন্য যা যা করা দরকার সে করেছে কিন্তু আর পারছেনা সে । প্রতিযোগিতা শেষ , দুইদিন পর রেজাল্ট হল তুবা ২য় হল। সে নাচ তে নাচতে বাসায় এসে মাআর বাবার সাথে আনন্দ করছে আর এর পর ম্যাম তান জিনা কে ফোন করে জান তে পারে তান জিনা ম্যাম মারা গেছেন! তুবার সকল আনন্দ যেন এক নিমিষেই শেষ ! সে পাগলীর মত ছুটে যায় আর দেখে ম্যামের বাস্র সামনে ভিড় আর সবাই কাদছে , এক জন বলে গত রাতে তিনি হার্ট এটাক করে ছেন , মাত্র ৩৩ বছর বয়সে তিনি এই ভাবে চলে গেল এত এত স্টুডেন্ট আর ফ্যামি রেখে ! তুবার কান্না দেখে এক স্যার নাম সাব্বির স্যার তাকে সান্তনা দিচ্ছিল কিন্ত তুবার কান্না থামছে না কারন্ গত দিন সকালে তার ম্যামেরর সাথে আলাপ হইসে আর আজকে ম্যাম নাই। ম্যাম এর ছেলে ট্যাব রিজ আর সাব্বির স্যার উনার জামাই । উনারা দ্রুত তার দাফন কাফনের ব্যবস্থা করে ফেলেন আর বাদ আসর ম্যাম কে দাফন করা হয় , তুবা আসার সময় স্যার কে জান্যা সে যে পুরস্কারপাইসে সেটা সে ম্যামের কারনে পাইসে । এর জন্য সে ম্যাম কে গিফট দিতে এসে নিজেই আশ্চর্য হয়ে গেছে এখন । যাহোক তুবা বাড়ি চলে আসে কিন্ত সে এখনো মেনে নিতে পারছে না তার প্রিইয় শিক্ষক আর বেচে নাই । বেচে থাকার আনন্দ যে কিরকম তা তুবা বুঝেছে আজ। ম্যাম নাই এই জিনিস তাকে ভীষন ভাবে নাড়া দিএয়ছিল আর সেই থেকেই মান সিক ভাবে মৃত ,শিক্ষকের মৃতুয় যে তুবাকে এতটা স্পর্শ করবে তা তার ফ্যামিলি বুঝতে পারে নাই আর এই কারনে তার মা তাকে মান সিক রোগের চিকিতসকের কাছে নিয়ে যায় । ডাক্তার এলিনা খান তাকে দেখে বুঝে যান তার মান সিক সবাস্থ্য ভাল আছে এর পরেও সে যে একটু বিদ্ধস্ত এইটা বুঝাইতে সে এখন তাকে কাউন্সিলিং করে আর কিচ্ছু না। কাউন্সিলিং চলে ৩ মাস আর এর পর তার মা বাবা তার সেই পরিবেশ চেঞ্জ করে দেন যেন তুবা আর অইসব মনে না করেন ।কিন্তু সমস্যা এর পরের ।। তুবার টিচার যে মারা গেছেন তার নামে এক দিন পত্রিকায় একটি আর্টিকেল ছাপা হয় সেখানে লেখা হয় তার শিক্ষকের সবামী তাকে হত্যা করেছেন সম্পত্তি র লোভে ।
এর বেশ কবছর পরে......
তুবা এখন পুলিশের অফিসার , সে এখন আর আগের মত নাই এখন্তার অনেক দায়। সে এখন বিভিন্ন মার্ডার এর কেসে থাকা অপ রাধী ধ্রয়ায় ব্যস্ত আর এত কিছুর পরে ও তার মনে এখনো প্রশ্ন তার তান জিনা ম্যাম কে কিভাবে মেরে ফেলেছে কেউ ।শিক্ষকের প্রতি এরকম ভাল বাসা আসলেই অন্য রকম ।
তান জিনা ম্যাম এর কেস টা খুলার জন্য তার ছাত্রীর একটা ছোট্ট চেষ্টা কিন্তু সমস্যা হল নতুন চাক রি তে ঢুকে কিছু করতে পারবে না তুবা এই নিয়ে যখন ভাবছে সে তখন তুবার কাছে একটা ফোন আসে । পুলিশ আপা আমার মেয়েটা কে তুলে নিয়েছে এক ছোক রা বাচান আমাকে , আমার জন্য কিছু কইরে দেন আপা। তুবা তার সিনিয়র কে একটা মেসেজ দিয়ে বেরিয়ে যায় মেয়েটা কে উদ্ধার করতে আর দ্রুতই সে স্পটে গিয়ে মেয়েটা কে উদ্ধার করে আনে । মেয়েটা কে এসিডে ঝলসে দিচ্ছিল দুস্কৃতিকারিরা তুবা তাদের পিটিয়ে তুলে এনেছে পুলিশ স্টে শনে।
valentine day ajke 14th feb...
1984
i am fallin love with a man whome i never see before . actually it is not love it is attraction for him i have no idea why i am falling love in his eyes ! তান জিনা ম্যাম এর লেখা এই কথা গুলির ডায়েরি এসে পরেছে তার ছাত্রির হাতে। তুবা তার প্রিয় শিক্ষকের এই ডায়েরি পেয়ে রীতি মত থ খেয়ে যায় ! কারন সে ভাবছে ম্যাম কিভাবে এরকম হতে পারেন! diary te likha i want you sumon and i know i love you more than anyman . i know you are my soulmate
তুবার মাথা ঘুরছে এই টা ত আমার স্যার মানে আমাদের সুমন স্যার যিনি কিনা আমাদের ফিজিক্স পড়াইত এবং তিনি ত তুখোড় ছিল ফিজিক্সে আর তিনি দেশের বাইরেও পি এইচ ডি করতে চান্স পাইছিল কিন্ত ম্যামের সাথে এর প্রেম? কিভাবে সম্ভব? তাও পরকিয়া? তুবা তার প্রিইয় শিক্ষকের এই ডায়েরি পেয়ে আসলে মাথা কাজ করে না সে এখন এই ডায়েরি পেয়ে রীতিমত হতবাক কিন্ত তাকে মেরেছে কে এইটা কিভাবে জানা সম্ভব? সন্ধ্যা হয়ে গেছে ।তুবা রাত করে বাড়ি ফিরে আসবে এইটা জানা ছিল তার মায়ের আর তার বাবাযেহেতু পুলিশেই আছেন সেহেতু কোন চিন্তা নাই । এই জন্য তুবার মা সকল চিন্তা দুরে রেখে সুন্দর ভাবে টিভি দেখতে বস লেন । সন্ধ্যা ৭টা । মিসেস জাহান মানে তুবার মা মনের খুশিতে টিভি দেখছেন হঠাত তার মনে হল বাইরের বারান্দায় কেউ যেন ঢিল ছুড়েছে আর দেখতে চাইছে কে আছে ।বাইরে ত গার্ড আছে পুলিশের তাহলে কে এভাবে পাথর মারল? তুবার মা উকি দিতে যাবেন অমন্সময় বিকট শব্দে রান্না ঘরে আগুন লেগে যায়া আর সারা বাসায় আগুন ছড়িয়ে গেল ।পুলিশের গার্ড দোউরে এসে মিসেস জাহান কে আহত অবস্থায় হাস পাতালে নিয়ে যায় আর খবর শুনে তুবা আর তার বাবা আহ মেদ হাসান বাড়ীতে চলে এসে দেখেন সেইখানে আগের থেকে কিছু বোম ফিট করাছিল আর এই কাজ কে করল এর জন্য তদন্ত কমিটি করে তদন্ত শুরু হল।
19 feb 2025
night shift time 9.30
place shantiraht chittagong
one dead body found madam.
মৃত দেহ দেখার পর তুবা আর তার টিম বুঝতে বাকি নাই এই কাহিনির সাথে ঢাকার কাহিনি মানে আমাদের তান জিনা ম্যাম এর মৃতু এর কাহিনি কোন কানেক শান আছে কিন্ত এত বছর আগের মার্ডার এর সাথে কিভাবে এইটার মিল হইতে পারে?? পোস্ট মর্টেম এর জন্য লাশ নিয়া যাওয়া হইল, মরা মানুষ টি কে ? জবাবে তুবার সহকারি সংবাদ পত্রিকার রিপোর্টার জানায় তান জিনা ম্যাডাম এর হজ বেন্ড!!!! আত্ন হত্যা করেছেন । থ মেরে অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকা সংবাদ পত্রিকার রিপোর্টারের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা ৫০ উর্ধ মহিলা অট্টহাসিতে ফেটে পরেন । তিনি হাস তে হাস তে জানান এই লোক আসলেই একটা ক্রিমিনাল যে যেমন করে সে তেমন সাজা পায় ! এই বলে আবারো পাগলের মত হাস ছেন । তুবা তাকে ধরে আনে আর জিগাসা করে এই মৃত মানুষ কে সে চিনে কিনা। মহিনা তখনো অট্টহাসিতে চিৎকার করতে করতে বলে এই লোক আমার জীব ন বরবাদ করে দিয়েছে কাহিনী আরো ঘোলা হয়ে যাবার আগে সব কিছু জানা দরকারি এর জন্য তুবা আর তার টিম তাকে ধরে নিয়ে আসে থানায়। আমি এই লোক কে বিয়ে করেছিলাম এই লোক মিথ্যা মাম লা দিয়ে আমাকে পাগলা গারদে পাঠাইয় আর আমার পরিবারের সমস্ত সম্পত্তি প্রতারনা করে নিয়ে তান জিনা নামে এক মহিলা কে বিয়ে করে। সবাই তাকিয়ে আছে ! এই মহিলা বলে কি? আসলেই কি তানজিনা ম্যাম এর সাথে এরকম কিছু হয়েছে আর এই কথার সত্যতা কি। কতক্ষন চাপ দেয়ার পরে মহিলা বলতে থাকে কিভাবে সে আর তান জিনা ম্যাম এর সবামীর সম্পর্ক হয় এবং কিভাবে তিনি এই অবস্থায় এসেছেন , কিন্তু আত্ন হত্যার সাথে এই মহিলা কি জড়িত ? আসলে লাশের পোস্ট মর্টেম এর রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত কিছুই বলা সমভব না । এক অজানা আশ ংকা এর ভেতর সবার মাঝে এসে গেছে তান জিনা কে কি হত্যা কঅরা হয়েছিল? কিন্তু কেন? এর উত্তর তখনই মিল্বে যখন এই মহিলার কথার সত্য তা জানা যাবে । আসলে তান জিনার মারা যাওয়া কে নিয়ে যে ধোয়াশা সৃষ্টি হয়েছে নিশ্চয় এর পেছনে কারন আছে। তবে এতা নিশ্চিত যে তান জিনাএর মৃত্যু কোন সাধারন নয় কেননা এর ভেতরে নতুন এক মহিলার উতপত্তি সব মিলিয়ে কাহিনি অন্যরকম হয়ে যাচ্ছে ।
এর ভেতর কন্সটেবল প্রদীপ এর মদ্যপ অবস্থায় ধরা পরার খবরে সবাই এই কেসের থেকে একটু অন্য মনস্ক হয়েযায়। চট্টগ্রামের এই প্রদীপের কীর্তি এখন সারাদেশ জানে। যাই হক ।
কেসের অনেক কিছুই নিরাপত্তার সবার্থে বলা হচ্ছে না। এক দিনের কথা , তুবা তার ল্যাপ টপের দিকে তাকিয়ে কি যেন কাজ করছিল হঠাত একটা উড়ো চিঠি এসে তার জানালার কাচ ভেংগে দেয় এবং চিঠিটা তাকে উদ্দেশ্য করে লেখা এতে অবাক হবার কিছুই নাই। সে দেখে তাকে হুম কি দেয়া হয়েছে যেন সে তান জিনার কেস আর দেখে ও কেস বন্ধ করে দেয় । রাস্তার ল্যাম্প পোসেটের আলোয় দাড়িয়ে আছে একটা কাল বি এমডব্লিউ কার। সেই গাড়ি তে একজন মহিলা কাকে যেন কিছু একটা দিচ্ছেন গুল শান এলাকায় তান জিনার বাসার সাম নেররাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকা পুলিশ এইটা লক্ষ্য করে দোউড়ানি দেয় কিনতু সে কাল গাড়ীটা ধরতে পারেনা। রাস্তা দিয়ে কাজ এর জন্য যাওয়া গার্মেণ্টসের মেয়েদর ভীড়ে লোক টা হারিয়ে যায়। এটা টুকে রাখা হয় পুলিশ এর নোটে, কিন্তু এর পরের কাহিনি আরো ভয়াবহ । চুরি ডাকাতি রাহাজানি মানে ঢাকায় যেন কেউ পা দিতে পারছেন না ।মেয়েদের লাঞ্চিত কঅরা হচ্ছে এবং চট্টগ্রামে এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে বলে খবর দেখাচ্ছিল। এর ভেতর এ এই টুক রা পাথরের সাথে এই চিরকূটের মত চিঠি এল । তুবার মা চিঠিতে রক্তের দাগ দেখে ভয়ে চিৎকার দিতে যাবেন অম নি তুবা তার মুখচেপে ধরে আর বলে আম্মা প্লিজ আওয়াজ দিও না পারলে আমার পিস্তল টা নিয়া আস আমার মনে হইতেসে এই চিঠি দেয়া ব্যাক্তি আশে পাশে ঘুরছে আমাদের বাড়ির। তুয়াব্র মা ঘাড় ঘুরাতে যাবে অম নি বৃষ্টির মত গুলি শুরু তুবার মা পড়ে যান মাটিতে । তুবা মাকে এক দিকে নিয়ে গিয়ে সেই গুলির জবাব দিতে রিভল বার তুলে ১২ রাওন্ড গুলি করে এক সাথে ৫ জন আহত হয়ে পড়ে যায়। এর কিছুক্ষন পরে পুলিশের গাড়ি এসে যায় তুবার মা কে হাস পাতালে নিয়া যাওয়া হয় আর তার বাবা ও সাথে যান এবং কে এই কাজ করেছে তার জন্য তদন্ত শুরু হয় ।পুলিশের বাসায় হাম লা এইটা ত ভয়ানক পর্যায়ের ঘটনা এই খবর ছড়িয়ে যায় সারা পুলিশ এর ডিপার্ট্মেন্টে । এর পরে তুবা চিন্তা করতে থাকে তান জিনা ম্যাম তাহলে সাধার ন ভাবে মারা যান নি কারন কেস বন্ধ করতে এসে আমার উপরে হাম লা এই কথা নিশ্চিত করে দিচ্ছে যে তিনি সাধারন ভাবে মারা যান নি ।তুবা কল দেয় তার সহকারি আক রাম কে সে নতুন এসেছে আরেক থানা থেকে । আকরাম খুবই চতুর ছেলে সে তাকে বলে ম্যাম আমাকে সময় দেন কতক্ষন আমি দেখি কি করা যায়। কল কেটে দেয় তুবা আর তুবার মা এর জ্ঞান ফিররেছে তিনি আহত হয়েছেন এবং তার সাথে তার বাবা আছেন ।তুবা বাবাকে হাস পাতালে রেখেই বেরিয়ে যাবে এমন সময় তারবাবা বলে কিরে এখন এত রাতে কেন যাচ্ছিস ,খুনীদের ধরতে বাবা, তুমি মায়ের পাশে থাক এইখানে পুলিশ আছে কেউ আসবে না আর খেয়াল রেখ আর বড় মামাকে ডেকে নিও আমি আসছি। এই বলে তুবাবেরিয়ে যায় । তুবা ১ম জিপে উঠার জন্য যাবে তখন এক অপ রিচিত লোক তার গাড়িতেই কি যেন কর ছে হাস পাতালের সাম নে দাঁড়িয়ে আর কি যেন কাকে বলছে তুবা লুকিয়ে শুনে ফেলে তাদের কথা বার্তা তারা বলছে তুবা মারা গেছে কিনা নিশ্চিত হতেই এসেছে তারা ।সেই মুহুর্তেই তুবাবাঘিনির মত তাদের উপরে ঝাপিয়ে পরে আর বেদম মার দিয়ে দুইটাকে ধরে আনে জেলে পুরে দেয় ।
17 march 2025
morning time 7.00
তুবার বাহিনি সকল কে ধ্রতে পেরেছে , যারা হাম লার সাথে যুক্ত ছিল এবংসবাইকে জেলে ভরেছে এখন শুধু অপেক্ষা যে হাম লার হোতা তার বিরুদ্ধে স ঠিক প্রমান বের করে তাকে জেলে দেয়া। কাহিনি এইখানেই শেষ হয়ে যেতে পারত কিন্ত তান জিনার কেস টা না আবার নাড়া চাড়া দিত এর ভেতর অনেকেই জেনে গেছে আসলে কারা ছিল হাম লার আসল হোতা ,তান জিনার কেস কে ধামা চাপা দিতেই এই হাম লা ছিল এই টাও পুলিশ জেনে গেছে পুলিশের উপর হাম লা করে এই কেস কে অন্য দিকে নিতে চেয়েছে যে ব্যাক্তি তিনি আর কেউই নন তিনি হলেন তান জিনা এর সবামী , হ্যা তান জি নার সবামীই হত্যা করেন তাঞ্জিনা কে কারন তান জিনা ছিলেন একটা ইন্সুরেন্স এর মালিক মারা গেলে এর অংশ তান জিনার সবামীর ,নি সন্তান তা ঞ্জিনা তার জীবনের সমস্ত কিছু দিয়ে ভাল বেসেছিল তার সবামিকে কিন্ত তার সবামী পরকিয়া তে আসক্ত ছিলেন এবং তান জিনার কাছে ধরাও পড়েন বহুবার কিন্ত তাঞ্জিনা অন্য সব বাংলাদেশের মেয়ের মতই তার সবামীকে মাফ করে দিয়েছিল এবং আমেরিকা চলে গিয়েছিল সমস্ত কিছু তার কাছে দিয়েই কিন্ত শে ষ পর্যন্ত তিনি রক্ষা পান নি তার কারন তার লোভী সবামীর তার সেই টাকার লোভ ছিল দেশে যে ছেলেকে মানুষ দেখেছে সে আসলে তান জিনার সবামীর ২য় স্ত্রীর ,আর ২য় স্ত্রী টা কে জানেন ? সেই পাগল মহিলা টা যে কিনা এই কাহিনির হোতা আর তার উদ্দেশ্য ছিল পুলিশ কে বিভ্রান্ত করে সকল অপকর্ম চাপা দেয়া কিন্ত সাহসী তুবা ও তার দল মৃত্যুর ভয় না করে এই কেসের শেষ পর্যন্ত দেখেছে।
তুবার চোখে জল। তার প্রিয় তা ঞ্জিনা ম্যাম। শুদ্ধ ব্রিটিষ উচ্চারনে কথা বলা এই ম্যাম আর কোন দিন আসবে না তার জীবনে ।চুলের ঝুটি তে টান দিয়ে বলে দেবে না ইংরেজির উচ্চারন ঠিক কর। আসলেই ......। কিছু ভাল বাসা অস ম্পুর্ন থেকে যায় ।
সাংবাদিক রা ঘিরে ধরেছে তাকে ,কিন্ত আজ তার জবাব দেয়ার মত কিছুই নাই। পত্রিকায় উঠে আস ল ইংরেজির তুখোড় শিক্ষিকা তান জিনার হত্যা কান্ড এর কাহিনি ।
শুধ একটা শে ষ চিঠি তে লেখা হল না একজন শিক্ষকের প্রতি তার ছাত্রীর ভক্তির কথা...............।
Comments
Post a Comment