অচিন দেশ

চট্টগ্রাম শহর থেকে ৩ ঘন্টার পথ । আমরা বের হলাম বান্দরবানের দিকে যাবার জন্য । পথে তেমন সমস্যা হল না কিন্ত এক জায়গায় গিয়ে আমরা আটকে যাই , সেনাবাহিনির টহল দল আসেন আর আমাদের চেক করেন এর পরে আরেক কান্ড হঠাত মিম আর মিমি আপা চিৎকার শুরু করে আনন্দে ! তাদে মুখ চেপে ধরে আমি হাসনা বলে দেই এই দেখ এইখানে কিন্ত পাহাড়ি জংগি গোষ্ঠি আছে কোন কারনে যদি তোদের ধরে তাহলে বাচাতে আর্মি আসবে না কারন এই এলাকায় আর্মির চেয়ে এই পাহাড়িদের দাপট বেশি! আমার কথায় সায় দিল দুলাভাই মন্টু , মিমি আপার জামাই! মিম তখন চিল্লাই বলে কি বলছ তোম রা ! এত বছর পর দেশে আসলাম আর সবাধীন দেশ এ এই টা আবার কোন অচিন দেশ ?? আমরা ৩ জন তার দিকে তাকিয়ে আছি ফ্যাল ফ্যাল করে, দীর্ঘ ৩০ বছর পরে মিমি দেশে এসেছে তার জামাই আর পরিবারের সবাইকে নিয়ে ।আমেরিকার নাগরিক এখন মিমি কিন্ত দেশের প্রতি তার যে টান দেখলাম আমি তখন ভাবছিলাম আবু ভাই আসলেই মুক্তি যোদ্ধা ছিল এর জন্যই তার মেয়ে মিমি এরকম। মাত্র অল্প বয়সে ভাবিকে বিয়ে করে এনেছিল আবু ভাই আমাদের বাড়ীতে , চাচার ছেলে আবু ভাই সবার বড়, আম্মা অনেক রাগ করেছিল তার এই বিয়ের কারনে কারন আম্মা আমার সাথে আবু ভাইকে বিয়ে দিতে চেয়েছিল এমন কি পারিবারিক ভাবে আলাপ ও হয়েছিল কিন্ত পরে তা হল না মুক্তি যুদ্ধ শুরু হয়ে যায় তরুন আবু ভাই ভাবিকে রেখে যুদ্ধে চলে যান ,ভাবি অসুস্থ মিমি তার পেটে এই যুদ্ধের ভেতরে এত কিছু! হঠাত মিমির ধাক্কায় হুশ আসে , হু! এই ফুপপি তুমি ত এই এলাকায় অনেক বছর আছ তাইনা? আমি হ্যা সুচক মাথা নাড়ি আর বলি হ্যা আছি , তাহলে তুমিই বল এটা কিভাবে সম্ভব এক দেশে আরেক অচিন দেশ ! এর নিয় ম আলাদা ! এটা ত আমারই দেশ তাইনা? আমি তাকিয়ে আছি ,উত্তর দেয় মিমির জামাই যাকে আমি দুষ্টুমি করে মাঝে মাঝে দুলাভাই বলে ফেলি , মণ্টু বলে পাহাড়ীরা বাঙ্গালদের দেখতে পারে না তারা ভারতের কথায় এই হিল অংশ আলাদা করে জুম্ম ল্যান্ড করতে চাই কিন্তু বাস্তবতা হল এই ভুমি বাংলাদেশের তারাই বরং এইদেশে বার্মা থেকে আগত এইটা ত তুমি জান?? মিমি অবাক! সে এই জিনিস মেনে নিতে পারছে না কেননা সবাধীন দেশ বাংলাদেশ এইখানে আবার আররেক ভুমির আইন! এইটা কিভাবে সম্ভব ,গাড়ি এগিয়ে যায় আমারবাংলোর দিকে , অ হ্যা আমার পরিচয় দেয়া হল না , ফরেস্ট অফিসার হিসাবে আছি এই বান্দরবানে প্রায় বহু বছর , আমার জামাই খন্দকার আসিম সে বিলাত ফেরত চিকিতসক এখন চট্টগ্রামে বাস করছেন কাজের জন্য ছেলে মেয়ে সব বিদেশ আমি একাই এই বনের ভেতরে আছি বন্ধ পড়লে চট্টগ্রাম যাই এক সাথে দুই বুড়ো বুড়ী ঘুরি ফিরি খাই দাই এইই হল আমার জীবন , নাম হাস না জেবিন। সাহসি কিনা জানিনা তবে বহুবার পাহাড়ি বাঙ্গালিদের মাঝে অস্থির অবস্থার সম্মুখিন হয়েছি যখন মারামারি লেগে যায় । আসলে এই মুহুর্তে আমার মিমির একটা শবদ কানে বাজছে অচিন দেশ!!! তাইতো!! আসলেই অচিন দেশে আছি যেন তটস্থ থাকা লাগে কোন সময় গুলি আসে আমাদের উপর । যেহেতু বাংগালি সেহেতু আমাদের সব সময় একটা আত্ন রক্ষার চিন্তা থাকেই, অই শু মারমা আমাদের গাড়ি চালক ।সে সরকারি চাকুরি করছে প্রায় ১৩ বছর যাবত ,এই নিয়ে অনেক বাঙালি অফিসার কে অপ হরন করেছে সে এবং তার এক্ টি বিশেষ কায়দা আছে কাউকে অপহরন এর আগে সে দেখে যে যাকে সে অফরন করবে তারা টাকা ওয়ালা কিনা ,তার চিন্তা হল বাঙালি দের কাছে টাকা পয়সা আছে সুত রাং এর থেক বেশি টাকা আদায় করা যাবে , বান্দরবানে যত গুলি অপ হরন হয়েছে সে এই দল এর সাথে যুক্ত ছিল এটা ছাড়াও সরকারি গাড়ীর তেল চুরি করা তার নিত্য কাহিনি এবং রাতে ভাং খেয়ে উপুত হয়ে থাকে সে , দামি মদ ত আর পায় না তবে টুরিস্ত আসলে কেউ খুশি হয়ে ডলার দিলে সে চট্টগ্রাম থেকে দামি মদ কিনে আনায় , সে পাহাড়ি কিন্ত তার আদি বাস বার্মার মংডুতে তার মা বাবা সহ তারা এই পাহাড়ে স্থায়ি হয় প্রায় ২০ /৩০ বছর আগে এখন তার সরকারি চাকুরির প্রায় ১০ বছর , বয়স ৩৫ ছুই ছুই কিন্তু অই শু কে দেখে মনে হয় ২৫ এর যুবক ।সে এইভাবেই তার দিন যাপন করে ,কয়দিন আগের ঘটনা এক বাঙালি ফ্যামিলি এর থেকে প্রায় ১০ লাখ টাকা চেয়ে তার দল আর সে বিপদে পড়েছিল পরে বোমা বাজি করে ফিরে আসে আর এতে ঐ বাংলাদেশি এর ৩ সদস্য মারা যায় ,এসব খবর ত কেউ জানেনা এবং পাহাড়ে যে মিয়ান মার থেকে সশস্ত্র লোক আসে তাও তারা জানে না এইভাবে চলে আসছে পাহাড়ি জীবন যেকাহ্নে প্রতি পদে পদে মরন কে কাধে নিয়ে কাজ করতে হয়। সারা রাত বসে আছে হাস না আর তার সাথের মেহ মান রা , বাংলোয় পৌছুতে আরো ১ ঘন্টা সময় লেগে যাবে হয়ত ,কিন্ত হাস নার মনে আতংক যে কোন সময় যদি পাহাড়ী সশস্ত্র বাহিনি আক্রমন করে তাহলে সমস্যা। এরা ধরে নিয়ে পাহাড়িএলাকার গোপ ন আস্তানায় নিয়ে যায় আর মুখ বেধে রাখে আবার অনেকে নাকি কি সব মদ খাইয়ে বেহুশ করে ফেলে ,যাই হোক আমি যে ব্যাপারে আতংকিত তা হল জেবিন আপা কিভাবে থাকে এরকম জংগলে !!মন্টুর মাথায় এই চিন্তা ঘুরছে আরেকদিকে মিমি যে কিনা এতক্ষন চিৎকার করেছে সে একদম চুপ। ঘুটঘুটে অন্ধকার । অইশু কই গেল ? এর এখন কেনগাড়ির জন্য তেল আন তে হবে? তখন মিমি বলে এই অইশু না ফইশু অর আশায় বসে না থেকে আমিই ত গাড়ি চালিয়ে নিতে পারি আমেরিকায় ত করেছি ড্রাইভিং ।এইটা আমেরিকা না বাংলাদেশএবং এই পাহাড়ি এলাকায় গাড়ী চালানোর দক্ষতা না থাকলে তোমার কারনে আমরা সবাই মারা পড়তে পারি । হে হে করে হেসে ঊঠল সবাই তখনই দুম করে কিছু একটা পড়ে যাবার শব্দ ! সবার কান খাড়া হয়ে গেল । হচ্ছে টা কি ? হাসনা জেবিন পকেট থেকে একটা ছোট্ট রিভল বার বের করে আর বলে সবাই লুকিয়ে যাও! থ খেয়ে তাকিয়ে থাকে মিম! তার আতংকিত চোখ অব্লে দিচ্ছে এই মুহুর্তে একটা অঘটন ঘটে যেতে পারে !তাহলে উপায়? মরদ গুলি উপুত হয়ে পড়ে আছে দেখে মিমের রাগে গা জবলে গেল আর সে চিৎকার দিতে যাবার আগেই গোলাগুলি শুরু ! হাস না পর পর ৩ রাউন্ড গুলি করে দস্যু দুইটা কাত করে ফেলল ! এর পরে নিজেই সবাই কে গাড়িতে তুলে নিল একঝটকায় আর গাড়ি তে বসে স্টিয়ারিং এ চাপ দিল আর ব্রেক দিয়ে গারি এক টানে নিয়ে যায় তার বাংলোর কাছে ,সব যেন কয়েক সেকেন্ডে হয়ে যায় । অইশু কে বাংলোর সামনে দেখেই হাস না রাগে গুলি করে দেয় তাকে ! হতবাক সবাই !মিম সেন্স লেস হয়ে গেছে , মন্ত এটা দেখে চিতকার করছে আর হাস না তাকে এক ধমক দিয়ে চু প করিয়ে দেয় আর মিমি কে নিয়ে যায় বাংলোর ভেতর! হুশ আসছে মিমির সে ভয়ে তাকিয়ে আছে হাস নার দিকে আর জাপ টে ধরে ছে তার সবামী মন্টু কে । মন্টু তাকে কিছু বলার আগেই হাস না বলে যা মন্টূ কে নিয়ে পাশের ঘরে আরাম কর আমি আসছি । হাস নার এই নতুন রুপ দেখে তারা সবাই আতংকিত আর মাথা কাজ করছে না তার মাথার উপর দিকে যাচ্ছে সব কিছু । একটা আস্ত মার্ডার হল তারা দেখেছে এখন কিন্ত কিছুই বুঝতে পারছে না। হাস না তার রিভল্ বার এ আরও কয়টা গুলি ভরে নেয় । পরিস্থিতি ভাল না , অইশু যে চর এইটা সে জান ত কিনতু আজ সে তার আপন বোনের দিকে নজর দিয়েছে যা হাস না মেনে নিতে পারেনি বলেই মেরে ফেলেছে তাকে। এখন লাশ কিভাবে লুকান যায়? নাহ লাশ লুকাব না । হাস না কল দেয় পুলিশের কাছে ,পুলিশ অফিসার আজিম আরাম কেদারাইয় আয়েশ করে চা খাচ্ছিল , নির্জন রাস্তায় এখন ডাকাতির উপদ্রব বেড়েছে এর জন্য বেশি চা খাওয়া লাগছে, পুলিশ এসে গেছে বাংলো তে জেনে গেল যা যা হয়েছে সব। হাস না বসে আছে এবং অইশু এর লাশ নিয়ে গেছে পুলিশ এবং এর ভেতরে আর্মির কিছু লোক এসে গেছেন এরিয়ায় । হাসনা জেবিন কে এক্ষুনি হেলি কপ্টারে নিয়ে যাওয়া হবে এবং তারসাথের সবাইকে । বেড়ানো শেষ। কেননা পাহাড়িরা জেনে গেলে মারামারি হবে এবং এর আগেই তাদেরবেরিয়ে যেতে হবেই। আর্মির সার্জেন্ট আক্তার দ্রুত সবাইকে নিয়ে হেলিপ্যাডের দিকে চলে যায় আর হাস্নাএবং তার সহ যোগি জামিল চলে যায় আর্মি হেডকোয়াটারে ।মিম আর তার সবামী হেলি কপ্টারে চলে আসে ঢাকায় আর হাস্না চলেযায় চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে। মিমি আর তা সবামী মন্টু দ্রুত তাদের ঢাকার বাসায় এসে যা বুঝতে পারার পেরেছে এই মুহুর্তে কেউ কারো সাথে কথা না বলে তারা নিজের ঘরে গিয়ে ঘুমানোর চেষ্টা করে কিন্ত এতে কোন কাজ হয় না তারা কেউই ঘুমুতে পারেনা। আর্মি হেড অফিসে হাস না বসে আছেন । পায়চারি করছেন কর্নেল আফসার এবং তার পাশে দাঁড়িয়ে আছেন ১জন সার্জেন্ট । আসলে আজকে যে ঘটনা ঘটেছে এর পরে আসলে হাসনার সেখানে অবস্থান করা সম্ভব ছিল না। স্যার আমি কিছু বলতে চাই , উহ এই মুহুর্তে নয়, বান্দরবান এর পরিবেশ আমাদের উপ যোগি না সুত রাং এই মুহুররতে চুপ থাকায় উচিত , হাস না আপনিগুলি কেন করেছেন ? কর্নেল এর প্রশ্ন। হাস না উত্তর দেয় আমার ছোট বোনের মত মিমি তার দিকে নজর দিয়েছিল অই শু! মানে! কর্নেল এর চোখ কপালে উঠে যায় কি বলেন জি স্যার এই অইশুর এর সাথে পাহাড়ি সন্ত্রাসিদের সম্পর্ক আছে তারা বাঙ্গালিদের তুলে নিয়ে যায় আর মুক্তি পন চায় আর তারা এই ভাবে কিছু দিন আগে মেয়েদের ও তুলে নিয়ে গিয়েছিল স্যার ।আপ নি কিভাবে এরকম এলাকায় কাজ করছেন? স্যার আমি একটা ৪৫ বছরের মহিলা আমাকে নিয়ে কি করবে? প্রশ্নের উত্তর শুনে হাসছে কিন্ত এইযে পাহাড়ী একজন মারা গেল এর পর কি হতে পারে জানেন তো? শুনেন স্যার বাংলাদেশি দের জায়গায় তারা থাকবে না আর তাদের জায়গা কি নার জন্য এক জন বিদেশি যাদের উত্তর পুরুষ বার্মার তারা এসে আমাদের ভুমি তাদের দাবি করে সন্ত্রাসী হাম লার জন্য এসে যাবে আর আপ্নার এর বিহিত করবেন না এবংবাংলাদেশ এর সার্ব ভৌমতব ১৪ টা বাজাবে এই টা সহজ ব্যাপার আপ নাদের জন্য , পাহাড়ে আপ্নারা যান কয়বার মাসে? আমরা ত দিন রাত আছি সেখানে আমরা তাদেরসাথে যত কিছুই করি না কেন তারা আমাদের মেনে নেয় না কিন্ত তারা বুঝে না এই ভুমির মালিক বাঙ্গাল রাই তারা না। এই কারনে সরকারী অফিস গুলিতে দিন দুপুরে ডাকাতি হল মস জিদে গুলি করে মুয়াজ্জিন মেরে ফেলে গেল সন্ত্রাসিরা আমরা সবাই তা মিডিয়ায় দেখলাম কিন্ত কেউই এইসব মৃতুয়র বিচার পাইনাই । আজকে আমার এই বোন এর ও একই অবস্থা হইত যদি আমার কাছে সেই রিভল্ভার না থাক ত , পাহাড়্রে অস্ত্র ছাড়া থাকা অসম্ভব স্যার । আমি একজন ফরেসট অফিসার হয়ে মহিলা হয়ে এই দেশ দ্রোহি মেরে ফেলেছি বলে আপ নারা আমাকে জেরা করতে চট্টগ্রাম এনেছেন কিন্ত অবইধ অস্ত্র সহ যত অবইধ জিনিস পাহাড়ী পথে আসে এই গুলির কি ব্যবস্থা করেছেন বলেন? কর্নেল তাকিয়ে আছেন হাস নার দিকে < চুরি চামারি হয় জানি কিন্ত আমরা কিছু করিনা এই টা কে বলেছে? তাহলে সেনা তুলে দেয়ার দাবি কিভাবে আসে? এইযে আমরা বাঙ্গালিরা প্রানের ভয়ে যাই পাহাড়েতারা কেউ আতংক ছাড়া যেতে পারছি এখন? calm hasna jabin ..Sorry sir , last year e 10 thousand bangladeshi dead this year e one bangladeshi student and a team from dhaka missing by this people , they are not our people they say they are land and it is actually bangladeshi land and we are there suffering sir. we cannot stop them sir if army dont shift a base there not a small place they must try to defeat sir with army and we will suffer sir try to understand. BGB camp ... লামা আলিকদম এর থেকে একটু দূরে বিজিবি ক্যাম্পে আজিম আর সাথে কিছু লোক বসে আছে ।দূরে আরাকান আর্মি মার্চ করেছে নাকি এর পরের থেকে উত্তেজন্যা ছড়িয়েছে চারদিকে আর বিজিবি সদস্যরা রাত দিন পাহারা দিচ্ছেন যদি গুলি আসে পালটা গুলি করতে হবে এই জন্য । পাহাড়ি এলাকা এর ভেতরে এত জংগল এর মাঝে এই পাহাড়ি এলাকায় মানুষের সাথে মারামারি করা আসলেই ভয়ানক কারন পাহাড়ে যারা থাকে তারা সব রাস্তা চিনে কিন্তু এদের রাতের বেলা হামলা দেয়া হল সব চেয়ে ভয়ানক এর চেয়ে ও ভয়ানক হল লোকাল কিছু আছে সন্ত্রাসি এরা ও যুক্ত এবংতারা মিলেই বা ঙ্গাল দের থেকে আলাদা করতে চায় এই এলাকা। ব্যাপার হল বাংলাদেশ টুক রো করতে চায় তারা। তাদের মাঝে সবচেয়ে বড় আরেক সমস্যা হল বাংলাদেশের অনেকেই এই পাহাড়ি এলাকায় থাকেন সত্য কিন্ত এর উপর তাদেরনিয়ন্ত্রন নাই ফলে এই জায়গায় কোন বাড়ি ঘর করতে হলে পাহাড়ি দের অনুমোদ ন লাগে এবঙ্গেই এলাকাইয় পাহাড়ি সবাই এক জোট। গ্রামের হেড ম্যান থেকে শুরু করে সবাই সুত রাং যাই কিছু হক এই অঞ্চলে যারা কিছু করেছেন বাংলাদেশি তারা অনিরাপদ । যদি আর্মি না থাকে তাহলে এই অঞ্চল হবে বার্মা আর ভারতের অঞ্চল আরতাদের ত চট্ট গ্রামের দিকেও নজর আছে। ভোরের আলো ফুটে উঠেছে ,হঠাত গুলির আওয়াজে চমকে উঠে আজিম ,হাতের এল এম জি তুলে নিতেই দেখে কমে ৩ জন সইনিক নাই ,মারাগেছে।আজিম আর পিছে না তাকিয়ে লুকিয়ে সরে যায় ।আলিকদম এ হাম লা দিয়েছে কে এন এফ এর সদস্য রা এর সাথে আরাকান আর্মি যুক্ত আছে কিনা ।আজিমের দৌড় দেখে পাশে থাকা অনিল তার সাথে থাকা ওয়াকিটকিতে জানাল তাদের উপর হাম লা হয়েছে এবং এই হাম্লাতে ৩ জন সইন্য মারা গেছে , মাত্র ১ ঘন্টার ব্যব ধানে আলি কদ্ম এরিয়া তে রেড দিয়ে দিল আর্মি , উপর থেকে আকাশে ড্রোন উড়ছে আর সামনে লড়াই চলে । প্রায় সকাল হতে হতে ৩০ জন এর মত ধরা পড়েছে কিন্তু অনেকে বেচে গেছে আর এর ভেতরে উড়ো খবর আসছে আর্মির উপরে আক্রমন এর জন্য লোক আসছে ,পাহাড়ে মারামারি চলে এইভাবে । আমরা আসলে এই পরি স্থিতির জন্য আসলেই কি দেশ সবাধিন করেছিলাম । এই চিন্তা চলছে ব্রিগেডিয়ার আলমের মাথায় যিনি পার্বত্য চট্টগ্রামের দায়িতবে আছেন,আকাশে মেঘ জমেছে একের পর এক লাশের সারি । ১৫ জন পাহাড়ি আর কয়েক জন বাঙ্গালির লাশ দেখে এই চিন্তা আমার মনে আসলেই এক দেশে দুই নিয়ম কিভাবে সম্ভব ? দেশ ত একটাই ! বাংলাদেশ এই দেশের পাহাড়ে এ আবার কোন অচিন দেশ এ কোন অচিন নিয়ম ! যেখানে আমি আম্র ইচ্ছে মত বাড়ি করতে পারব না! বেড়াতে পারব না গেলেই আমাকে কিডন্যাপ এর আতংকে থাকা লাগব! কেন!!!মাথায় হাজারো প্রশ্ন নিয়ে ঘুরছিলাম আমি চিত্র গ্রাহক ফারজানা। অন্য দিকে গুলির আওয়াজ এখন ও কমে নাই ।সাবেক সাংবাদিক ভাই কল দিয়ে বল্ল ফারজানা দ্রুত বেরিয়ে আস পাহাড় থেকে আর্মির উপরে হামলা দিয়েছে আর সেখানে থা কা তোমার উচিত হবে না , কিন্ত ভাইয়া আমাকে ত বলা হয়েছে হাস না জেবিন এর একটা ইন্টার ভিউ নিতে ,আরে হাস না জেবিন এখন ঢাকায় তুমি চলে আস। তাই নাকি ? জি চলে আস। ওকে এই বলে কল কেটে দিয়ে গাড়িতে উঠে যায় ফারজানা। 15 days after খবরের নিউজে দেখছে মিমি আর তার সবামী, তারা এখনো সেইদিনের আতংক থেকে বেরিয়ে আসেনি। নিউজ প্রেজেন্টেটর বলছে আজ ঢাকায় আদিবাসি hobar আন্দোলন চলছে আর এই আন্দো লনে বাংলাদেশ থেকে বান্দরবান ,রাংগা মাটি ও খাগড়া ছড়ি এলাকা কে নিয়ে জুম ল্যান্ড বানাবে যেখানে তারা ভারতের আন্ডারে ,ভারতের চাওয়া বাংলাদেশের এই অংশ কে তাদের অংশ করা , মিমি টিভি অফ করে দেয় ভাল লাগছে না এইসব ,যা দেখে আসছে এর পরে আর ভাল লাগছে না আর তার। মিমির সবামী ব্যাগ গুছান শুরু করেছে তার আর এই দেশে থাকার ইচ্ছে নাই ,এয়ার লাইনের টিকেটের জন্য ফোন করছিল এমিরাটস এয়ারে । মিমি ডাক দেয় ,এই কি করছ তুমি ? দেখছ ত দেশের অবস্থা এখন কি আর থাকতে চাও? মিমি মাথা নেড়ে না সুচক মন্তব্য করতে যাবে এমন সময় কলিং বেল বেজে উঠে , মিমির সবামী এগিয়ে যায় কে দেখতে , দরজার লুকিং গ্লাস দিয়ে তাকিয়ে চমকে উঠে সে ! পুলিশ! আমাদের কাছে ! montu দৌড় দিল বউ এর কাছে ।এই মিমি এই, মিমির উত্তর কি হয়েছে এইরকম হাপাচ্ছ কেন? পুপু লি শ ! মিমি থ , নিজেকে সা ম লে নিয়ে সে বলে শুন কোন ভয় পাবা না যা আমি বল ব আমার সাথে মাথা নাড়বে শুধু ওকে? মিন্টূ বলে ওকে। তারা দরজার দিকে যায় দরজা খলে দেয় পুলিশ কে সেই মুহুর্তে তাদের মেয়ে জেমাইমা আসে রুমে । সে তো অবাক বাবা মায়ের সাথে পুলিশ কেন? পুলিশ অফিসার সাহেদ পরিচয় দেয় আমি এই ধান মন্ডি থানার ওসি । আমরা আপ্ নাদের কে কিছু ব্যাপারে আলাপ করতেএসেছি । মিমি বলে জি বলুন কি বলতে চান ? আমরা আসলে জানতে পেরেছি যে বান্দর বানে যে ঘটনা হয়েছে সে সময় আপ নারা ছিলেন সেখানে আমাদের সাথে হাস না আপার আলাপ হয়েছে তিনি আমাদের কে পাঠিয়েছেন আপ নাদের এয়ার পোর্ট এ পৌছে দিতে ।হাস্না আপা কই ? মন্টুর প্রশ্ন । তিনি আস ছেন । তারা লিভিং রুমের সোফায় বসে যায় ।জেমাইমাকে দেখে জিগেস করে এই টা আপনা র কে ? পুলিশি জেরা নাকি অন্য কিছু এই চিন্তা করে উত্তর দেয় আমার মেয়ের বিদেশি বান্ধুবি ,এই মিথ্যা বলায় জেমাইমা মায়ের দিকে হতবাক হয়ে তাকিয়ে থাকে কারন মাকে সে এর আগে মিথ্যা বলতে দেখেনি। 1june ২০২৩ পাহাড়ে ঘুরতে যাওয়া কিছু ছেলে আর মেয়ে কিডন্যাপড হয়েছে এবং এই খবর জাতীয় পত্রিকায় ছাপা হয়েছে। মুস লিম শুনেছি তারা। এদের মাঝে যে মেয়েটা ছিল তাকে রেপ করেছে পাহাড়ি সন্ত্রাসি রা তাদের মেরে ফেলেছে । রাস্তায় অনেক জ্যাম , মোহাম্মদ পুর থেকে নিকুঞ্জ যাবে সমীর কুন্ড। আজকে কি এক টা পরীক্ষা আছে। হঠাত দেখে এক দল চাক মা প্লে কার্ড হাতে আন দো লন করছে আদিবাসি অধিকার চাই। সেও নেমে যায় সেখানে দেখতে । কিছুক্ষন পরে টিয়ার গ্যাসের এলোপাথাড়ি পুলিশি আক্রমনে সে এক দম দিশা হারা হয়ে যায় । রাস্তার অপর পাশে জেমাইমা আর মিমি । সে দিকে তাকিয়ে ছিল ,একটা সি এন জি তে বসে তামাশা দেখছিল । এর পরে দেখে এক দল এসিড এর মত কি যে ন ছুড়ে দিচ্ছে এর পরে পুলিশের তাড়া খেয়ে সরে যায় , মারামারি দেখে সবাই পালাচ্ছে । মিমি আর জেমাইমা আমেরিকান এম্ব্যাসির দিকে চলে যায়। তারা সিকিউরিটি গার্ডকে সাহায্যের জন্য বলে ভেতরে তাদের পাস পোর্ট জমা দেয় এবং গার্ড তাদের ভেতরে নিয়ে যায় ,আজকে তারা আমেরিকা ফিরে যাবার জন্য দেখা করতে এসেছে ,যিনি তাদের পাস পোর্ট দেখছেন তিনি একজন বাংলাদেশি ।কন্সুল্যেটের ভেতর আছেন আরর তারা তাদের সকল সাক্ষাতকার দিকে ফিরে আসার সময় সেই বাংলাদেশি কন সুলেট বলছেন আপা সাবধানে যাবেন ,বাইরের পরিস্থিতি ভাল না। মিমি ঘুরে তাকাল তার দিকে স্মিত হাসি দিয়ে বলে ওকে হাস না জেবিন এর অফিসে আজকে অনেক কাজ । এর ভেতর পুলিশি ইঙ্কুয়ারি আছে, আদিবাসি আন দো লন থামান অস ম্ভব বলছেন তারা, হাস নার হাতের কাছে টেবিলে এখন ও সেই রিভল্ভার আছে । ম্যাম স্যার ডেকেছেন । একজন সহকারি এসে হাস নাকে জানায় ,সে দ্রুত উঠে সেইদিকে চলে যায় সহকারি কে কিছু না বলেই ,সহকারি তাকিয়ে থাকে তার যাওয়ার পথে। পুলিশ আপনার কথা জেনেছে হাস না ।আমি চাই না আপ নি এখন আর বান্দর বান ফিরে যান। আপ নি দেশের বাইরে চলে যান আপাতত । এর পরে আমরা দেখব কি হবে কারন এখন ও এই খবর সাংবাদিক পর্যন্ত যায় নি সুত রাং বা মিডিয়ায় ভাল করে আসেনি। বান্দর বানে আর্মি নামান হয়েছে এবং এই টা না থাকলে হয়ত বাঙ্গালদের অবস্থা আরো খারাপ হত। হাস না বেরিইয়ে যায় অফিস থেকে ,এত দিন পরে মিমিকে কল দেয় সে , মিমি তখন আমেরিকান এম্ব্যাসির কাজ সেরে ফ্লাইটের টিকেট কাটার জন্য এক এজেন্সির সাথে আলাপে ব্যস্ত,সেদিনের সেই ঘটনার পরে তার আর দেশে থাকার ইচ্ছে নাই ,মেয়ে আর সবামীকে নিয়ে ফিরেযেতে চায়, ৩/৪ বার রিং পড়ল কিন্ত সে ধরেনি ফোন ।যেন চিনেই না।এত কিছুর পর না চেনারই কথা ।হাস না বুঝে যায় হয়ত এখন ও আতংকে আছে ,যাই হো ক হাস না দ্রুত তার ধান মন্ডির বাসার দিকে চলে যাইয় ব্যাগ গুছিয়ে নেয় এবং কোন দেশের যাবে সেটা সে ঠিক করেই রেখেছে । সবামীর কাছে যাবে এইবারে । ব্যাগ গুছিয়ে ব্রিটিশ এম্ব্যাসির দিকে চলে যায়, ভিসা আগেই করে রেখেছে সে সেইখানে জান তে পারে তার সবামী আগে থেকে ই সেইখানে থাকবেন । তারা অনেক আগেই চট্টগ্রাম ছেড়ে ঢাকায় অবস্থান করছিল পৃথক ভাবে ।সামনা সামনি দেখা হল আজ ২ মাস পরে , এক জন আরেক জনের দিকে তাকিয়ে আছে কেউ কিছুই বলছে না যেন আরা বুঝেছেন যে এই বার আর বান্দরবান ফিরে যাবার সুযোগ নেই এবং দেশে থাকা ও অসম্ভব তাদের জন্য । মনের ভেতর অনেক চাপা কষ্ট, নিজের মাতৃ ভুমি এইভাবে চলে যাবে অন্য কারো হাতে যেটা তারা মান তে পারছে না আর হাস নার ভেতরে যেন আগুন ।তার সবামী আজাদ সিদ্দিকি আজকে কানাডার ফ্লাই ট ধরছেন । চলে যাচ্ছেন আর হাস না মেয়ের কাছে লন্ডনে থেকে এর পরে তারা কানাডায় এক সাথে হবেন এই মুহুর্তে কানাডা তে এক সাথে তারা যেতে পারছেন না। আজাদ তাকিয়ে আছেন, আচ্ছা আসলে কি হয়েছিল বলত সেদিন ? হাস না নিরুত্তর । কিভাবে সে বেচে ছে এই মুহুর্তে বলা সম্ভব না ,বান্দরবান ,রাঙ্গামাটি , খাগ্রাছড়ি চলে যাবে এই টুক জেনে রাখ , তার রাগি উত্তর। স্যার রা সব জেনে শুনে চুপ করে আছেন ,যত দিন ছিলাম অনেক আতংকে ছিলাম ,প্রতিটি জায়গায় প্রশাসন চলে না সেখানে পাহাড়িদের অনুমতি নেয়া লাগে , কেন বাংলাদেশের ভুমিতে বাস করে সরকারি নিয়ম কে অবজ্ঞা করে তারা এই ভুমিকে তাদের বলে ঢাকায় কি করছে দেখছ ত। হুম। আজাদ চুপ ,এখনযে তুমি একজন কে মেরে ফেলেছ এর কি হবে ? পুলিশ ত মিলির বাসায় ও গেছে জান এই খবর ? হাস না অবাক! না । এর জন্যই সে ফোন ধরছে না । হ্যা , তারা আগামি সপ্তাহে আম্রিরিকা ফিরে যাবে শুনেছি মন্টুর সাথে দেখা হয়েছে আমার । শুন এখন্ তুমি মেয়ে নাবিলার কাছে চলে যাও লন্ডনে আমি কানাডায় গিয়ে ছেলের কাছে থাকি এবং চেষ্টা করব যেন আমরা সবাই এক সাথে কানাডায় শিফট করতে পারি । মিডিয়ায় সেরকম জানা জানি হয় নাই এখন পর্যন্ত সুতরাং আমরা দ্রুত এক সাথে হব ।হাস না কাদছে ,এই ১ম তাকে কাদ তে দেখে আজাদ হাসছে আর বলছে যে মহিলাকে আমি ৩০ বছর ধরে চিনি সে আজ কাদছে? হাস্না জেবিন কাদ তে পারে? যেন বহুদিনের না বলা অনেক কান্না বেরিয়ে আসছে। জীবনের এই শেষ বেলায় তারা একে অপরের সাথে সম্পর্ক্কে আবার ও প্রান বন্ত করে নিচ্ছে এখন , তাদের মাঝের দীর্ঘ দিনের না বলা অভিমান গুলি যেন আজকে বেরিয়ে আসছে । জীবন এমনই । এম্ব্যাসি থেকে বেরিয়ে আসছে তারা দুইজন একজন এর গন্তব্য ধান মন্ডি আরেক জনের বারিধারা জীবন যেন এক ভাবে এক সুত্রে গেথেও নাই এক সাথে। কেন তারা আলাদা থাকছেন এখন? জানব সাম নেই আমরা । বান্দর বানে গুলিতে আবার ও মানূষ মারা গেছে খবরে প্রকাশ ,বাংলাদেশিরা মানে বাঙ্গাল রা নাকি কার জিনিস চুরি করতে গেছে পাহাড়ি রা ধরে পিটিয়েছে । এর মাঝে বাংলা রা এসে তাদ্র পিটিয়েছে মারামারি তে অনেকে আহত হয়েছে এবং এক জন বাংলাদেশি যে চুরি করেছিল মারা গেছে। এক জন বাংলাদেশি এসেছেন আজকে ভুমি অফিসে একটা জায়গা কিনার জন্য কিন্তু তাকে বলা হল আগে আপনাকে এই এলাকার রাজার কাছে গিয়ে অনুমতি পত্র নিতে হবে আর সেইসাথে সকল কাগজ পত্র দেখাতে হবে এর পর এই খানে আসবেন । বেচারা থ খেয়ে তাকিয়ে আছে দেশের ভিতরে আছি নাকি অন্য কোথাও আছি এই নিয়ে নিজেই চিন্তিত আছেন এই ব্যাক্তি যাই হক তিনি গেছেন রাজার সাথে দেখা করেছেন এবং স কল কাগজ পত্র দেখান এবং অনুমতি এর জন তাকে ৩ দিন অপেক্ষা করতে বলা হয় ,এই হল অবস্থা। লোক্ টা ঢাকায় ফিরে আসেন এবং এর ব্যাপারে যখন ডিসির সাথে এক মিটিং এ আলাপ করেন তখন ডিসিও সেই একই রকম উত্তর দেয় । এর তিন দিন পরে যখন তিনি বান্দরবান আসেন তখন জান তে পারেন তার কাগজ পত্রে মিল নাই এবং পাহাড়ি কারো সাথে সম্পর্ক নাই দেখে তাকে এটা দেয়া যাবে না । এই লোক তখন কি করবেন চিন্তা করতে করতে ঢাকায় আবার ফিরে যায় । আসলে এই এরিয়ায় তিনি একটা ফ্যাক্টরি দিতে চেয়েছেন কিন্ত তিনি এই ফ্যাক্টরি দিতে পারেন নাই এর কারন হল পাহাড়ি কারো সাথে তার বন্ধুতব নাই ! তিনি শুধু ভেবেছেন পাহাড়ি এলাকায় আবার অনুমতির দরকার কি কিন্ত তিনি যখন মাঠে নেমেছেন তখন বুঝতে আপ্রেন বাস্তবতা কতটা ভিন্ন । এইটা অসম্ভব । রাত ২ তা মুজাম্মল সাএবের উপর একন এক বিপদ আসচে । তার বান্দরবানে যে রিসোর্ট এর ব্যবসা সেইটা বন্দ অবার উপক্ররম কাওকে পাওয়া যাচ্চে না একন যে দেকে আসবে আসলে কি সমস্যা । কেয়ার টেকার আজিজ ফোনে বলেচে পার বে না আর তার এই ভুতুড়ে রিসোরররট এ তাক্তে , কারন পাআ সন্ত্রাসিরা আক্রমন করেচে এর ভেতর এ ৩ বার তাকে , জানে বেচে চে এইবারে। আসলে পাআ মুজাম্মল এর সেই বন্দু যে কিনা ইয়েচিল বান্দরবানে সে বুজল আসলে কাইনি অইন্য ।সত্রাস সৃষ্টি করেছে পাআরিরামানে বানলিদে

Comments

Popular posts from this blog

কবিতার ভালোবাসা ......

এক অসম্পুর্ন ভাল বাসা এবং